সিলেট ০৭:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৫০০ টাকায় মাংস বিক্রি করতে চান খলিল, বর্ডার খুলে দেওয়ার দাবি

ক্লিক সিলেট ডেস্ক
  • প্রকাশ: ০৩:৩১:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
  • / ১৬৮ বার পড়া হয়েছে
৫০০ টাকায় মাংস বিক্রি করতে চান খলিল, বর্ডার খুলে দেওয়ার দাবি

সরকার যদি অন্তত ১০টা দিনের জন্য ইন্ডিয়ান বর্ডারটা খুলে দেয় তাহলে গরুর মাংস ৫০০ টাকায় বিক্রি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন রাজধানীর শাহজাহানপুরের আলোচিত মাংস বিক্রেতা খলিলুর রহমান।

শুক্রবার (২২ মার্চ) গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা জানান।

এতদিন ৫৯৫ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করলেও সম্প্রতি কেজি প্রতি ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৬৯৫ টাকা করেছেন তিনি।

কিন্তু কেন তিনি ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিলেন, কারো চাপে পড়ে মাংসের দাম বাড়িয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, করো চাপে নয়, ইদানিং গরুর দাম অতিমাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় দাম বাড়িয়েছি।

তবে গরুর দাম বাড়ার পেছনে বড় বড় খামারিদের দায়ী করেছেন। এসব বড় খামারিদের কাছে হরে গেছেন বলেও জানান তিনি। এক্ষেত্রে কোনো প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল না বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, বড় বড় খামারিরা ঈদ ও কোরবানিকে সামনে রেখে হাট থেকে গরু উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাই গরুর দাম বাড়ছে।

এতদিন কম লাভ করলেও তার বিক্রির পরিমাণ ছিল কোটির টাকার উপরে। তাই লাভের পরিমাণটাও কম ছিল না।কিন্তু এবার গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের দামে অর্থাৎ ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করে বড় ধরনের লোকসানে পড়েছেন তিনি।

দাম বেড়ে যাওয়ার পরও মাত্র ১০ দিন তিনি ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করেছেন। আর এতেই তাকে লোকসান গুনতে হয়েছে প্রায় কোটি টাকার কাছাকাছি। যদিও তিনি লোকসানের পরিমাণটা গণমাধ্যমকে বলতে চাননি।

সরকারের প্রতি তার অনুরোধ, সরকার যেন মাংস ব্যবসায়ীদের কথা শোনে। অন্তত ১০টা দিনের জন্য ইন্ডিয়ান বর্ডার খুলে দেয়। যাতে ইন্ডিয়ান গরু বাংলাদেশে আনা যায়। তাহলে মাংস ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি করা সম্ভব।

সংবাদটি ভালো লাগলে স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

৫০০ টাকায় মাংস বিক্রি করতে চান খলিল, বর্ডার খুলে দেওয়ার দাবি

প্রকাশ: ০৩:৩১:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
৫০০ টাকায় মাংস বিক্রি করতে চান খলিল, বর্ডার খুলে দেওয়ার দাবি

সরকার যদি অন্তত ১০টা দিনের জন্য ইন্ডিয়ান বর্ডারটা খুলে দেয় তাহলে গরুর মাংস ৫০০ টাকায় বিক্রি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন রাজধানীর শাহজাহানপুরের আলোচিত মাংস বিক্রেতা খলিলুর রহমান।

শুক্রবার (২২ মার্চ) গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা জানান।

এতদিন ৫৯৫ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করলেও সম্প্রতি কেজি প্রতি ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৬৯৫ টাকা করেছেন তিনি।

কিন্তু কেন তিনি ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিলেন, কারো চাপে পড়ে মাংসের দাম বাড়িয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, করো চাপে নয়, ইদানিং গরুর দাম অতিমাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় দাম বাড়িয়েছি।

তবে গরুর দাম বাড়ার পেছনে বড় বড় খামারিদের দায়ী করেছেন। এসব বড় খামারিদের কাছে হরে গেছেন বলেও জানান তিনি। এক্ষেত্রে কোনো প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল না বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, বড় বড় খামারিরা ঈদ ও কোরবানিকে সামনে রেখে হাট থেকে গরু উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাই গরুর দাম বাড়ছে।

এতদিন কম লাভ করলেও তার বিক্রির পরিমাণ ছিল কোটির টাকার উপরে। তাই লাভের পরিমাণটাও কম ছিল না।কিন্তু এবার গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের দামে অর্থাৎ ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করে বড় ধরনের লোকসানে পড়েছেন তিনি।

দাম বেড়ে যাওয়ার পরও মাত্র ১০ দিন তিনি ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করেছেন। আর এতেই তাকে লোকসান গুনতে হয়েছে প্রায় কোটি টাকার কাছাকাছি। যদিও তিনি লোকসানের পরিমাণটা গণমাধ্যমকে বলতে চাননি।

সরকারের প্রতি তার অনুরোধ, সরকার যেন মাংস ব্যবসায়ীদের কথা শোনে। অন্তত ১০টা দিনের জন্য ইন্ডিয়ান বর্ডার খুলে দেয়। যাতে ইন্ডিয়ান গরু বাংলাদেশে আনা যায়। তাহলে মাংস ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি করা সম্ভব।